অর্থভুবন ডেস্ক
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক বার্তা সম্পাদক ও বাংলাদেশ পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের সাবেক চেয়ারম্যান প্রয়াত সাংবাদিক কামরুল ইসলাম চৌধুরীর অনেক প্রতিভা এখনো অজানা রয়েছে। তার জীবদ্দশায় এবং মৃত্যুর পরও সাংবাদিকরা তার যথাযথ মূল্যায়ন করতে পারেননি।
সভায় বক্তব্য রাখেন-তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শফিকুর রহমান এমপি, ড. মাহফুজুল হক, ড. গিয়াস উদ্দিন, বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক আবু তাহের, চিন্ময় মুৎসুদ্দী, বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সভাপতি মুরসালিন নোমানী। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন হাসান হাফিজ।
বক্তারা বলেন, সাংবাদিক কামরুল ইসলাম শুধু একজন সাংবাদিকই ছিলেন না, তিনি একজন পরিবেশবিদ এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে একজন পরিবেশ ডিপ্লোম্যাটিক ছিলেন। তিনি জীবদ্দশায় অসংখ্য ভালো কাজ করে গেছেন। তিনি বিশ্ব পরিমণ্ডলে জলবায়ুর প্রভাব নিয়ে অসংখ্য কাজ করে গেছেন এবং সেটার সুফল বাংলাদেশ এখন পাচ্ছে। পরিবেশ সাংবাদিকতাকে তিনি অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন, কামরুল আমার সরাসরি ছাত্র ছিল। দেশে এবং আন্তর্জাতিকভাবে তার কাজের স্বীকৃতি অনেক বেশি। সে সব সময় ছাত্রের মতোই ছিল। এত বড় বড় কাজ করেছে; সে নিজে কোনোদিন আমাকে বলেনি। আমি অন্যদের কাছ থেকে শুনেছি এবং অন্যদের কাছ থেকে জানতে পেরেছি। তার পরিবেশ সাংবাদিকতা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রায় পৌঁছেছে। শিক্ষক হিসাবে একজন ছাত্রের স্মরণসভায় থাকাটা বেদনার।