অর্থভুবন ডেস্ক
বিশ্বকাপ শুরুর আগেরদিন বুধবার আহমেদাবাদে ‘ক্যাপ্টেন্স ডে’ অনুষ্ঠানে টুর্নামেন্টের ১০ দলের ১০ অধিনায়ক এক মঞ্চে বসে জানালেন তাদের স্বপ্ন ও সম্ভাবনার কথা
রোহিত শর্মা (ভারত)
বাবর আজম (পাকিস্তান)
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ সব সময় বড়। সবাই এ ম্যাচের অপেক্ষায় আছে। অবশ্যই আমরা রোমাঞ্চিত। তবে ১৪ অক্টোবরের আগে আমাদের আরও দুটি ম্যাচ খেলতে হবে। আমরা ম্যাচ ধরে ধরে এগোতে চাই।
সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ)
গত চার বছরে দল হিসাবে আমরা খুব ভালো করেছি। এখন সময় বিশ্বকাপে ভালো কিছু করে দেখানোর। আমাদের দল প্রস্তুত। দেশের মানুষও প্রত্যাশা করছে, আমরা এমন কিছু করব যা আগে করিনি।
জস বাটলার (ইংল্যান্ড)
সব দলই একই অবস্থানে থেকে বিশ্বকাপ শুরু করবে। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কোনো বাড়তি সুবিধা নেই। অন্যদের মতোই নিজেদের সেরাটা দিয়ে বিশ্বকাপ জেতার চেষ্টা করব আমরা।
প্যাট কামিন্স (অস্ট্রেলিয়া)
বেড়ে ওঠা দিনগুলোতে ক্রিকেটার ও অন্য ক্রীড়াবিদরা ছিলেন আমার আদর্শ। তাদের মতো হতে চাইতাম আমি। এখন আমাদের দায়িত্ব ক্রিকেটের চেতনা সমুন্বত রেখে পরবর্তী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করা।
কেইন উইলিয়ামসন (নিউজিল্যান্ড)
আমরা নতুন একটি বিশ্বকাপ শুরু করতে যাচ্ছি। ২০১৯ বিশ্বকাপ দুর্দান্ত ছিল। কিন্তু তা এখন অতীত। আমাদের সামনে তাকাতে হবে। অনেক দিক থেকেই এটি ভিন্ন হতে যাচ্ছে।
টেম্বা বাভুমা (দক্ষিণ আফ্রিকা)
আমাদের দলের বেশ কয়েকজনের ভারতে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। বিশ্বকাপে এটা আমাদের জন্য সহায়ক হবে। তাদের অভিজ্ঞতা সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করলে পরিকল্পনা সাজানোর কাজটা সহজ হবে।
দাসুন শানাকা (শ্রীলংকা)
চোটের কারণে কয়েকজনকে হারালেও আমরা আমাদের মতো করে সেরা প্রস্তুতিই নিয়েছি। তিকশানা
ক্যাম্পে যোগ দিয়েছে। আমাদের ভালো কিছু করার পরিকল্পনা রয়েছে।
হাশমতউল্লাহ শহীদি (আফগানিস্তান)
ভারতের কন্ডিশনের জন্য যথার্থ কয়েকজন
বিশ্বমানের স্পিনার রয়েছে আমাদের। আমি বিশ্বাস করি, এই বিশ্বকাপে আমরা খুব ভালো ব্যাটিংশৈলীও
দেখাতে পারব।
স্কট এডওয়ার্ডস (নেদারল্যান্ডস)
আমাদের প্রথম ম্যাচ শক্তিশালী পাকিস্তানের
বিপক্ষে। সব ম্যাচই আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং
হবে। সেই চ্যালেঞ্জের জন্য আমরা প্রস্তুত।